অতিথি সমাবেশ : কল্কেকাশি , পরাশর (, ব্যোমকেশ)
== এই ব্লগে প্রদর্শিত অপরের রচনাংশ, স্থিরচিত্র বা অলংকরণের কপিরাইট আমাদের নয় । ==
পোস্টের বক্তব্য স্পষ্টতর করতে এগুলি সাজানো হচ্ছে । কোনও ব্যবসায়িক স্বার্থে নয় ।
BlOGUS ব্লগে ‘অতিথি সমাবেশ : কল্কেকাশি , পরাশর (, ব্যোমকেশ)’ । |
প্রেমেন্দ্র মিত্র (১৯০৪ – ১৯৮৮) ও শিবরাম চক্রবর্তী (১৯০৩ – ১৯৮০) । |
অতিথি
শিল্পী ...
একজন
হিরো-র গল্প দেখছেন / পড়ছেন ।
আচমকা
চমক !
পর্দায়
/ পৃষ্ঠায় অপর এক বিশিষ্ট নায়ক / চরিত্রের আবির্ভাব ।
হয়ত
মুহূর্ত কয়েকের জন্য ।
ধরুন,
বেলজিয়ম-এ অ্যাস্টেরিক্স-এর কাণ্ডকারখানা চলছে ।
হঠাৎ
একটিমাত্র বাক্সে টিনটিন-এর টুইন টিকটিকির সবাক আবির্ভাব ।
টিনটিন সিরিজের যমজ গোয়েন্দা
‘অ্যাস্টেরিক্স
ইন বেলজিয়ম’ (১৯৭৯) কমিকসে অতিথি । |
...
কিংবা ‘গোলমাল’ (১৯৭৯) ছবিতে অপ্রত্যাশিত অতিথি অমিতাভ ।
সেইরকম গেস্ট অ্যাপিয়ারেন্স-এর কথাই বলছে BlOGUS ।
********************************
অতিথি আর্টিস্ট :
কল্কেকাশি
শিবরাম চক্রবর্তী ও তাঁর সৃষ্ট টিকটিকি কল্কেকাশি (শিল্পী : শৈল চক্রবর্তী) । |
হুঁকো খেলেই কাশি ।
আবার
হুঁকা + কাশি = ছদ্ম জাপানি নাম ।
১৩৩৫
সনে মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য-র কল্পনায় এভাবেই আবির্ভাব গোয়েন্দা হুকাকাশি-র
১ ।
কোরিয়াবাসী
কল্কেকাশি তাঁরই ভায়রাভাই ২ । ভাইও
হতে পারেন ৩ ।
‘মৌচাক’,
পৌষ ১৩৫৬ ।
গজালো
‘টিকটিকির লেজের দিক’ ।
গোলদীঘির
এই গোলমেলে ইতিবৃত্তে পাওয়া গেল টিকটিকি কল্কেকাশি-কে ।
‘টিকটিকির লেজের দিক’, মৌচাক, পৌষ ১৩৫৬ । |
‘টিকটিকির লেজের দিক’, মৌচাক, পৌষ ১৩৫৬ (শিল্পী : অজ্ঞাত) । |
“কাহিনীটার এ পর্যন্ত এক বিখ্যাত লেখকের । তাঁর নাম সাকি ...” ।
ইংরেজ
লেখক সাকি অর্থাৎ হেক্টর হিউ মনরো-র সেই কাহিনি ‘ডাস্ক’
৪ ।
‘টিকটিকির
লেজের দিক’-এর বাড়তি টুইস্ট তথা বাকিটা অবশ্য সাকি-পরিবেশনার সঙ্গে শিবরামীয়
সংযোজন ।
পরের মাস । মাঘ ১৩৫৬ ।
প্রকাশিত
হল কল্কেকাশি-র আরেক কেস ‘সূত্র’ ।
এবারে
খোদ হুকাকাশি-র জন্মস্থান, ‘রামধনু’ পত্রিকায় ।
‘সূত্র’, রামধনু, মাঘ ১৩৫৬ (শিল্পী : অজ্ঞাত) । |
হুকাকাশি-র গল্প
সিরিয়াস ।
কল্কেকাশি-তে কিন্তু
রহস্যের চাইতে হাস্যই প্রধান ।
প্রচলিত
গোয়েন্দা গল্পের প্যারডি ।
সর্বজ্ঞ,
সব-পারিয়ে স্লুথদের প্রতি প্রসন্ন কটাক্ষ হেনে হাজির হতেন এই হৃষ্ট এবং পুষ্ট ৫
অভিনব ডিটেকটিভ ।
‘কল্কেকাশির
গোয়েন্দাগিরি’ নামে দুখানি বই বেরয় ।
‘কল্কেকাশির
গোয়েন্দাগিরি’, যথাক্রমে পূর্ণ প্রকাশন (১৯৭৯) ও তালপাতা (২০১৩) প্রকাশিত ।
প্রচ্ছদ শিল্পী : রঞ্জিত দাস এবং দেবাশীষ দেব । |
প্রথমটি
(১৯৭৯) আদতে মিশ্র সংকলন ।
এতে
আমাদের গোয়েন্দা-র মাত্র একখানি কাহিনি ৬ ।
পরের
গ্রন্থে (২০১৩) মিলবে ‘কল্কেকাশির কাণ্ড’, ‘কল্কেকাশির অবাক কাণ্ড’,
বড়দের কাহিনি ‘ইতরবিশেষ’ ৭ সহ পূর্বোল্লিখিত গল্পদুটিও ।
অর্থাৎ
কল্কেকাশি-র কমপ্লিট কালেকশন ।
তাই কি ?
ওঁর
একখানি ‘ক্যামিও’ রোল বুঝি বাইরে রইল ...
‘নমক হরাম’ (১৯৭৩) । পরিচালক : হৃষীকেশ মুখোপাধ্যায় । |
‘নমক হরাম’ (১৯৭৩) ছবিটি মনে আছে ?
কারখানায়
অসন্তোষ ... কীভাবে রোখা যায় ?
মালিক-পুত্র
ভিকি তাঁর প্রাণের দোস্ত সোমু-কে সেখানে পাঠিয়ে দেন ।
শ্রমিক-এর
বেশে সংগঠনে ভাঙন ধরাতে ।
ঠিক এমনটাই ঘটে শিবরাম প্রণীত ‘রহস্যময় হর্ষবর্ধন’ গল্পে ।
‘রহস্যময় হর্ষবর্ধন’, ‘হাসির চোটে দম ফাটে’
(১৯৭৬) গ্রন্থ থেকে । শিল্পী : শৈল চক্রবর্তী । |
আকাট
ইমেজ ভেঙে, কাঠ-ব্যবসায়ী হর্ষ, তস্য ভ্রাতা গোবর্ধন-কে
প্রেরণ করেন কারখানায় ।
একই লক্ষ্যে, একই কায়দায় ।
একই লক্ষ্যে, একই কায়দায় ।
এই
কাহিনির মূল থিমও কিন্তু নেমকহারামি ৮ ।
এন্তার
মজা রয়েছে । তবু চেনা বর্ধন ভ্রাতৃদ্বয় যেন কিঞ্চিৎ
অন্যরকম ।
গল্পের
অলংকরণেও তার ছাপ ।
দীর্ঘদিনের
মার্কামারা শৈলী ভেঙেছেন শিল্পী শৈল চক্রবর্তী-ও ।
কোথায়
গোবরা-র সেই সরল চাহনি ?
এই
গোবর্ধন বাবু যে দিব্যি স্মার্ট । প্রায় ধূর্ত ।
পরিচিত
গোবরা এবং ‘রহস্যময় হর্ষবর্ধন’ গল্পে গোবর্ধন ।
‘হাসির
চোটে দম ফাটে’ (১৯৭৬) গ্রন্থ থেকে । শিল্পী : শৈল
চক্রবর্তী । |
‘রহস্যময়
হর্ষবর্ধন’-এ উনিও দাদার সঙ্গে সহ-ষড়যন্ত্রকারী যে ।
বুদ্ধিমান
সমাজেও বর্ধন ব্রাদার্স প্রায় কল্কে পান আর কি !
কল্কে
প্রাপ্তির পাশাপাশি কল্কেকাশি-প্রাপ্তিও ।
গল্প
শেষ হয়-হয় ।
সহসা
এক সম্ভাব্য তস্করকে পাকড়াও করে বর্ধন-বাড়িতে হাজির এক ভদ্রলোক ।
“
‘পুলিসের লোক ?’ গোবর্ধনের জিজ্ঞাসা ।
‘না
। আমি এমনি এক বেসরকারী গোয়েন্দা । আমার নাম কল্কেকাশি । ...’ ”
এইটুকুই
।
‘রহস্যময়
হর্ষবর্ধন’ গল্পে বর্ধন-ভ্রাতাদের সঙ্গে অতিথি-চরিত্র কল্কেকাশি-র
সাক্ষাৎ ।
‘হাসির
চোটে দম ফাটে’ (১৯৭৬) গ্রন্থ থেকে । শিল্পী : শৈল
চক্রবর্তী । |
কামস্কাটকা-ফেরতের
সঙ্গে কাঠ-কা-ব্যবসায়ীদের স্মরণীয় সাক্ষাৎ ।
অতিথি
শিল্পী রূপে কল্কেকাশি-র আত্মপ্রকাশ ।
আরও
একবার হর্ষ-পৃষ্ঠে চড়াও হয়েছেন কল্কে-অবতার ।
সে
এক ‘কল্কেকাশির অবাক কাণ্ড’ ৯ ।
সেই
বর্ধন-বৃত্তান্তে অবশ্য টিকটিকিরও বর্ধিত ভূমিকা ।
নানা
চিত্রশিল্পীর কল্পনায় গোয়েন্দা কল্কেকাশি ।
প্রথমটির
শিল্পী অজ্ঞাত, চতুর্থ-র বলাইবন্ধু রায়, বাকি ছবি শৈল চক্রবর্তী-অঙ্কিত
। |
********************************
অতিথি শিল্পী :
পরাশর (, ব্যোমকেশ)
কবি-গোয়েন্দা পরাশর বর্মা (শিল্পী : শৈল চক্রবর্তী) ও স্রষ্টা প্রেমেন্দ্র মিত্র । |
পাশাপাশি দাঁড়িয়ে বর্মা ও বক্সী ।
হাতে
উদ্যত পিস্তল । এক ... দুই ...
এই
রে !
আপনিই
ফায়ার হয়ে গেলেন নাকি ?
এই
তদন্তকারীদ্বয়ের বন্ধু মাত্রেই জানেন, বন্দুক থেকে তাঁরা থাকেন নিরাপদ দূরত্বে ।
কিন্তু
বিশ্বাস করুন, এমনটাই ঘটেছিল ।
প্রেমেন্দ্র মিত্র-র কল্পনায় ।
স্থানটিও
অতুল । গোয়েন্দা প্রতুল লাহিড়ী-র বসবার ঘর ।
মূল
কাহিনি তাঁকেই ঘিরে ।
সেই
প্রতুল, যিনি ‘রোমাঞ্চ’ পত্রিকার সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয়
চট্টোপাধ্যায়-এর হাতে গড়া ।
অথচ
নানা সাহিত্যিকের লেখনিতেই উন্মোচিত হয়েছে যাঁর নব নব কেস ।
পরাশর বর্মা (এবং ব্যোমকেশ
বক্সী) গল্পে গেস্ট মাত্র ।
এমন ভূমিকায় অবশ্য অভ্যস্ত আমাদের কবি-রহস্যভেদী ।
স্বনামধন্য
ঘনাদা-র অন্তত দুখানি কিসসাতেও তিনি আতিথ্য গ্রহণ করেছেন । ১০
যদি
কোনদিন পরাশর বর্মা-র যাবতীয় কীর্তি অবশেষে একত্রিত হয়, এই গেস্ট-গল্পগুলিও
কি তার সূচিপত্রে থাকবে ?
এমনিতেও
তো বর্মা-বাক্স থেকে তাঁর প্রথম তিনটি কেস ‘মৃত্যুর গুহায়’, ‘মৃত্যু-নীলা’,
‘পরাশরের অভিযান’ ১১ এখনও অসংকলিত ।
প্রেমেন্দ্র মিত্র-র পরাশর বর্মা-র প্রথম তিনটি অভিযানের বিজ্ঞাপন । |
শৈল চক্রবর্তী বা পোলারিস (ধ্রুব রায়)-কৃত পরাশর কমিকসের আশা নাহয় ছেড়েই দিলাম ।
পরাশর কমিকস, শিল্পী : শৈল চক্রবর্তী এবং পোলারিস (ধ্রুব রায়) । |
সাহিত্যের
এক-একটি মার্কামারা চরিত্র স্বীয় বিশেষত্বে স্বতন্ত্র ।
অপর
কোনো লেখক তাঁদের নিয়ে নতুন কাহিনি ফাঁদলেও, পাঠক সেই পরিচিত বৈশিষ্ট্যগুলিই
খোঁজেন ।
যেমন
ঘনশ্যাম দাস-কে চেনা রূপেই দেখা যায় সুচিত্রা ভট্টাচার্য-র ‘দারিৎসু’
১২-তে ।
কিংবা
‘শিবরামের কাছে ধার’ ১৩ নিয়ে প্রেমেন্দ্র মিত্র-র
হর্ষবর্ধন-কিসসা ।
এবারের
ক্রসওভার কম্বিনেশনটা ছিল মারাত্মক ।
পরাশর তো মিত্র মহাশয়ের ঘরের
ছেলে । আপন সৃষ্টি ।
কিন্তু
স্বয়ং ব্যোমকেশ বক্সী-কে হাজির করেছেন প্রেমেনবাবু তাঁর গল্পে ।
ভাবা
যায় ?
শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় ও সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ বক্সী (শিল্পী : ফণীভূষণ গুপ্ত) । |
তবে
... ব্যোমকেশ-বৈশিষ্ট্য মিলল কি ?
এখানে
‘সত্যান্বেষী’ নয়, গোয়েন্দা বিশেষণেই তাঁর পরিচিতি ।
কোনো
না-জানা কারণে সিগারেটখোর বক্সী-র জন্য বন্দোবস্ত হয়েছে তামাকের ।
অবশ্য
তাঁর অনুসন্ধানী শক্তির নির্ভুল স্বাক্ষর দেখা গেছে । পরাশর-এরও
। ঐ অপ্রতুল পরিসরেই ।
নায়ক
প্রতুল লাহিড়ী । তাঁর, তথা
কাহিনির, দুই বিশিষ্ট অতিথি । পরাশর আর ব্যোমকেশ ।
গল্পের
নাম ?
প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত ‘তিনটি
শিকার’ ১৪ ।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১ ‘আমাদের মনোরঞ্জন’, ননীগোপাল
মজুমদার, ‘রামধনু’, বৈশাখ ১৩৪৬ ।
দ্রষ্টব্য
:
‘মনোরঞ্জন মিউজিয়ম’ ব্লগ -
শিবরাম চক্রবর্তী-র বানানে হুকাকাশি
হয়েছেন হুঁকোকাশি (‘কল্কেকাশির অবাক কাণ্ড’), কখনো হুঁকাকাশি
(‘টিকটিকির লেজের দিক’) ।
২ ‘টিকটিকির লেজের দিক’,
‘সূত্র’ গল্পে ।
৩ ‘কল্কেকাশির অবাক কাণ্ড’
গল্পে ।
৪ সাকি-র ‘বীস্টস
অ্যান্ড সুপার-বীস্টস’ (১৯১৪) গ্রন্থে সংকলিত ।
‘ডাস্ক’-এর
ছায়ায় শিবরাম চক্রবর্তী-র আরও এক বিখ্যাত গল্প ‘ডিটেকটিভ শ্রীভর্ত্তৃহরি’
।
৫ ‘কল্কেকাশির কাণ্ড’
গল্পে গোয়েন্দার ‘বিরাট বপু’-র উল্লেখ রয়েছে ।
৬ ‘কল্কেকাশির গোয়েন্দাগিরি’
নাম দিয়ে ‘টিকটিকির লেজের দিক’ ।
৭ একই নামে শিবরাম-এর
সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি ছোটোদের গল্পও আছে ‘হাসির চোটে দম ফাটে’ (১৯৭৬) গ্রন্থে
।
৮ দ্রষ্টব্য : ‘হাসির চোটে দম ফাটে’ (১৯৭৬) গ্রন্থে সংকলিত ‘রহস্যময় হর্ষবর্ধন’,
পৃষ্ঠা ৩৬ ।
৯ ‘হর্ষবর্ধন নিত্যনতুন !’ নামে ‘রোশনাই’,
শারদীয়া ১৩৭৫ সংখ্যায় প্রকাশিত ।
গল্পের পূর্বনাম নাকি ‘নিরানব্বুইয়ের ধাক্কা’ । এই তথ্য যাচাই করা সম্ভব হয়নি ।
[‘কল্কে-কাশি, মেয়ে ব্যোমকেশ এবং...’, পল্লব সেনগুপ্ত, বাংলা গোয়েন্দা সাহিত্য সংখ্যা, ‘কোরক’, প্রাক্ শারদ ১৪২০, পৃষ্ঠা ১১৫ ।]
গল্পের পূর্বনাম নাকি ‘নিরানব্বুইয়ের ধাক্কা’ । এই তথ্য যাচাই করা সম্ভব হয়নি ।
[‘কল্কে-কাশি, মেয়ে ব্যোমকেশ এবং...’, পল্লব সেনগুপ্ত, বাংলা গোয়েন্দা সাহিত্য সংখ্যা, ‘কোরক’, প্রাক্ শারদ ১৪২০, পৃষ্ঠা ১১৫ ।]
১০ ‘পরাশরে
ঘনাদায়’ এবং ‘ঘনাদা ফিরলেন’ (১৯৮৪) গল্পে ।
দ্রষ্টব্য
:
‘ঘনাদা গ্যালারি’ ওয়েবসাইট –
১১ করোটি ক্লাব
সিরিজ, বেঙ্গল
পাবলিশার্স থেকে নাকি এই গ্রন্থত্রয়ী প্রকাশিত হয় (১৯৪৬ ?) ।
১২ পূজাবার্ষিকী
আনন্দমেলা, ১৯৯৬ ।
১৩ ‘বোধন’, দেব
সাহিত্য কুটীর, ১৯৮১ ।
১৪ ‘তিনটি
শিকার’ গল্পের ঘটনাকাল ১ লা জানুয়ারি ১৯৬৭ ।
অনুমান
করা যায় গল্পটিও এর কাছাকাছি সময়ে রচিত ।--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
10 comments:
যথারীতি, এত নতুন জিনিস জানা গেল যে মাথা ঘুরতে শুরু করল। তবে ধন্য আপনাদের সাধনা, যা তথ্যের সঙ্গে হারিয়ে যাওয়া অলংকরণকেও এমন আকর্ষণীয় করে পেশ করে। আমাদের মুগ্ধকরণ চালু রাখুন এমনি করেই।
অশেষ ধন্যবাদ ঋজুবাবু ।
সত্যিই, প্রিয় বিষয় নিয়ে লিখতে বসে কতটা রাখব, কোনটা বাদ দেব, হিসেব করা মুস্কিল হয় ।
ফলে এই তথ্যাধিক্য !
chomotkar. durdanto likhechen, upri paona na dekha illustration guli.....chaliye jaan, porer lekhar jonne mukhiye aachi...
অশেষ ধন্যবাদ দেবজ্যোতি বাবু !
খুব ভাল লাগল ।
আপনাদের মন্তব্য না পেলে নতুন পোস্ট নিয়ে এগোবার সাহস পাই না ।
Asamvab bhalo hoeche. Premenda mitrar galpota pora. Ekirokom golpo rajsekhar basur ache jekhane Holmes aar Watson eseche.
আপনি সম্ভবত 'নীল তাঁরা' নামক অসাধারণ গল্পটির কথা বলছেন ।
অশেষ ধন্যবাদ অভিমন্যু বাবু ।
Blogus ব্লগে আপনাকে স্বাগত জানাই ।
Aro ekti osadharon lekha amader upohar deoya'r jonyo osonkhyo dnonyobad.
Aro duti ullekhjogyo "Guest Appearance" er kotha mone porchey.
1. "Priyo Choritro" golpe Byomkesh er dekha paoya jay. Lekhak soyong Saradindu Babu.
2. Sukhomoy Mukhopadhay likhit "Tirjak Rekha" uponyas e dekha paoya jay char jon bikhyato goenda'r. Byomkesh (Saradindu), Jayanta (Hemendrakumar), Hukakashi (Manoranjan) ebong Porasor (Premendra).
দারুণ খবর দিলেন সুমিতবাবু !
দুটি লেখাই না-পড়া ।
খুঁজে দেখতে হবে তো যদি পাওয়া যায় ।
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে !!!
Pratham golpo ti paben Saradindu Omnibus (Ananda Publishers) saptam (7th) khonde. Dwitio ti paben Patra Bharati prokasito Anish Deb sompadito "Shatoborsherc Sera Rahasya Upanyas" (2nd Part) e...
বাঃ । তাহলে তো সহজেই সংগ্রহ করা যাবে !
আবারো ধন্যবাদ জানাই সুমিত বাবু ।
Post a Comment