হাজির হলেন হর্ষবর্ধন !
== এই ব্লগে প্রদর্শিত অপরের রচনাংশ, স্থিরচিত্র বা অলংকরণের কপিরাইট আমাদের নয় । ==
পোস্টের বক্তব্য স্পষ্টতর
করতে এগুলি সাজানো হচ্ছে । কোনও ব্যবসায়িক স্বার্থে নয় ।
BlOGUS ব্লগে ‘হাজির হলেন হর্ষবর্ধন !’ । |
হর্ষবর্ধন-গোবর্ধন ও তাঁদের স্রষ্টা শিবরাম চক্রবর্তী (১৯০৩ – ১৯৮০) । |
কবে, কোন্ পত্রে আত্মপ্রকাশ করেন কিশোর
সাহিত্যের সেরা সব ক্যারেক্টার ?
কারেক্ট উত্তর শুধাই কারে ?
কিন্তু হর্ষবর্ধন-এর হিসাব ?
‘বর্দ্ধন এন্ড বর্দ্ধন’ কোম্পানির জোড়া
অংশীদার হর্ষবর্ধন আর গোবর্ধন ।
টাকা কামানোর পরে, কমানোর অভিপ্রায়ে তাঁদের
আসাম থেকে আসা কলকাতায় ।
কিন্তু ঠিক কবে ?
নানা তল্লাটে চলল তল্লাশি ।
প্রথম-প্রকাশের তথ্য না মিললে হর্ষ বর্ধনের চান্স নেই । বরং গোঁ বর্ধনই ঘটে ।
ফের সেই গোঁয়ের সূত্রেই হর্ষ প্রাপ্তি ...
ততদিনে ‘রামধনু’ পত্রিকায় খান
পাঁচেক গল্প লিখেছেন শিবরাম চক্রবর্তী ।
১৩৪১ সনের আশ্বিনে সমাপ্ত হল ধারাবাহিক
‘বাড়ি থেকে পালিয়ে’ ।
এল ‘রামধনু’, কার্ত্তিক ১৩৪১ ।
এই সংখ্যাই সর্বপ্রথম বহন করল বর্ধনদের
বার্ডেন ।
গল্পের নাম ‘কলকাতার হালচাল’ ।
‘কলকাতার
হালচাল’, ‘রামধনু’, কার্ত্তিক ১৩৪১ ।
|
হর্ষ
আর গোবরা ।
ভ্রাতৃদ্বয়ের সৃষ্টি-রহস্য ফাঁস করেছেন
স্বয়ং শিবরাম :
“আমার হাসির গল্প লেখার গোড়ায় মহাত্মা
মার্ক টোয়েন ... তাঁর ইনোসেনটস অ্যাব্রড বইয়ের কয়েকটি ছেঁড়া পাতা আমার হাতে উড়ে
এসে পড়েছিল – গোড়াকার পাতা কটাই । তাই থেকেই আমি হর্ষবর্ধন আর গোবর্ধনের প্রেরণা
পাই । তার পরে অবশ্যি লরেল হার্ডির অনুপ্রেরণাও ছিল বইকি !”
[গোড়ার কথা, ‘কলকাতায় এলেন
হর্ষবর্ধন’, শিবরাম চকরবরতীর বইয়ের দোকান, ১৩৭৭ (?)]
স্রষ্টার ক্লেম অনুযায়ী খুললাম স্যামুয়েল ক্লেমেন্স, থুড়ি মার্ক টোয়েন প্রণীত ‘ইনোসেনটস অ্যাব্রড’ ।
মার্ক টোয়েন (১৮৩৫
– ১৯১০) ও তাঁর ‘ইনোসেনটস অ্যাব্রড’ (১৮৬৯) ।
|
এ যে ইয়োরোপ সফররত একদল মার্কিন
সাহেবের অভিজ্ঞতা !
মার্ক করতে পারলাম না বর্ধন-ভাইদের
সঙ্গে ঐ ভ্রমণ-গ্রন্থের সম্পর্ক । (‘নেভার দ্য টোয়েন শ্যাল
মীট’ কেস ?)
কিন্তু স্ট্যান আর অলি ?
ইনস্ট্যান্টলি তাঁদের সঙ্গে গোবরা-হর্ষ-র মিল দেখতে পাবেন ।
চরিত্রগত
না হলেও, চিত্রগত ।
প্রথম
গল্প নয় । ‘রামধনু’-তেই প্রকাশিত পঞ্চম বর্ধন-বৃত্তান্ত ‘অথ
শ্রীভিক্ষুক-দর্শন’ থেকে ।
এই
অলংকরণেই সর্বপ্রথম চিত্রার্পিত হন শিবরাম-এর যুগল নায়ক ।
দেখতেই পাচ্ছেন, হুবহু লরেল-হার্ডি-র আদলে ।
দেখতেই পাচ্ছেন, হুবহু লরেল-হার্ডি-র আদলে ।
(বাঁদিকে)
স্ট্যান লরেল – অলিভার হার্ডি ।
(ডানদিকে) ফণীভূষণ গুপ্ত অঙ্কিত প্রথম হর্ষবর্ধন
– গোবর্ধন । |
শিল্পী ফণীভূষণ গুপ্ত
(১৯০০ - ১৯৫৬) ।
|
‘কলকাতার
হালচাল’ গল্পখানি দিয়েই প্রকৃতপক্ষে হর্ষবর্ধন-দের কলকাতা-সিরিজের
সূচনা ।
১৩৪১ – ১৩৪২-এর মধ্যে এমন আরো আধ ডজন বেরয় ‘রামধনু’
পত্রিকায় ।
গ্রন্থস্থ
হওয়ার সময় (ভট্টাচার্য গুপ্ত এন্ড কোং লিঃ, ১৩৪৩) ১, এই সিরিজে নতুন তিন কাহিনি জুড়েছিলেন শিবরাম ।
মোট দশখানি
আলগাভাবে গ্রথিত পরিচ্ছেদ দ্বারা গঠিত সেই ‘উপন্যাস’-টিরও নাম ‘কলকাতার
হালচাল’ ।
‘কলকাতার
হালচাল’ বইয়ের একটি বিজ্ঞাপন, ‘রামধনু’, ফাল্গুন ১৩৪৫ ।
|
‘রামধনু’, অগ্রহায়ণ ১৩৪৩ সংখ্যায় পাবেন ‘পুস্তক-পরিচয়’ :
‘রামধনু’, অগ্রহায়ণ ১৩৪৩ । |
‘রামধনু’-তে ছাপা কলকাতা-সিরিজের ক্রমবিন্যাসও রক্ষিত হয়নি বইতে ।
বিচ্ছিন্ন
গল্পগুলির ক্ষেত্রে, কেবল দ্বিতীয়টিতেই শিরোনামে ‘ধাক্কা’ শব্দটি ছিল ।
গ্রন্থে,
‘অধ্যায়’-এর বিকল্প রূপে সর্বত্র এটি ব্যবহৃত । সঙ্গে কখনো আনকোরা নাম ।
‘রামধনু’ পত্রিকায় গল্প প্রকাশের ক্রম
(মূল বানান
অপরিবর্তিত)
|
‘কলকাতার হালচাল’ উপন্যাসে গল্পটির অধ্যায় (‘ধাক্কা’)-সংখ্যা
/ নতুন নাম ২
|
|
১)
|
১৩৪১, কার্ত্তিক – কলকাতার হালচাল
|
প্রথম ধাক্কা ।। হর্ষবর্ধনের বাস-লীলা
|
২)
|
১৩৪১, মাঘ - কলকাতার হালচাল [দ্বিতীয়
ধাক্কা]
|
চতুর্থ ধাক্কা ।। বাইশকোপ – মানে, বাইশজনের
কোপে শ্রীহর্ষবর্ধন !
|
৩)
|
১৩৪২, আষাঢ় – হর্ষবর্দ্ধনের সমুদ্র-লঙ্ঘন
!
|
দশম ধাক্কা ।। হর্ষবর্ধনের সমুদ্র-লঙ্ঘন
|
৪)
|
১৩৪২, শ্রাবণ – ইঁদুর-চরিতামৃত
|
পঞ্চম ধাক্কা ।। ইঁদুর-চরিতামৃত
|
৫)
|
১৩৪২, আশ্বিন - অথ শ্রীভিক্ষুক-দর্শন
|
ষষ্ঠ ধাক্কা ।। অথ শ্রীভিক্ষুক দর্শন
|
৬)
|
১৩৪২, পৌষ – বে-দন্তবাগীশের বিবরে
|
সপ্তম ধাক্কা ।। বে-দন্তবাগীশের বিবরে
|
৭)
|
১৩৪২, চৈত্র – কেশ-কর্ষণের করুণ কাহিনী
|
অষ্টম ধাক্কা ।। কেশ-কর্ষণের করুণ কাহিনী ৩
|
৮)
|
-
|
দ্বিতীয় ধাক্কা ।। গোবর্ধনের গৃহারোহণ
(গ্রন্থে সংযোজিত নতুন অধ্যায়)
|
৯)
|
-
|
তৃতীয় ধাক্কা ।। গৃহপ্রবেশ ও শেষরক্ষা
(গ্রন্থে সংযোজিত নতুন অধ্যায়)
|
১০)
|
-
|
নবম ধাক্কা ।। আনন্দবাজারের আনন্দ-সংবাদ
(গ্রন্থে সংযোজিত নতুন অধ্যায়)
|
অর্থাৎ,
উপন্যাসের ২, ৩ ও ৯ সংখ্যক ‘ধাক্কা’, সম্ভবত সরাসরি
গ্রন্থের জন্য রচিত ।
পরিচ্ছেদগুলির
মধ্যে যোগসূত্র হিসাবে ।
‘রামধনু’-পড়ুয়ারা তখন সদ্য চিনছেন হর্ষবর্ধন আর গোবর্ধন–কে ।
তাই
মূল কাহিনিতে প্রবেশের আগে, লেখক স্বয়ং স্বল্প কথায় আলাপটা ঝালিয়ে নিতেন ।
যেমন দু নম্বর কিসসা ‘কলকাতার হালচাল [দ্বিতীয় ধাক্কা]’-র শুরুতে :
‘কলকাতার
হালচাল [দ্বিতীয় ধাক্কা]’থেকে, ‘রামধনু’, মাঘ ১৩৪১ ।
|
সপ্তম
গল্প অবধি এমনটি দেখা যায় ।
‘হর্ষবর্দ্ধনের সমুদ্র-লঙ্ঘন !’-এর পাদটীকায় ‘রামধনু’ সম্পাদক মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য নিজেই সূত্রধার :
‘হর্ষবর্দ্ধনের সমুদ্র-লঙ্ঘন !’ গল্পে সম্পাদকীয় পাদটীকা, ‘রামধনু’, আষাঢ় ১৩৪২ । |
‘কলকাতার
হালচাল’ গ্রন্থে
এই সব টুকরো প্রাককথন বাদ পড়ে ।
ফাল্গুনে,
ক্ষিতীন্দ্রনারায়ণ ভট্টাচার্য সম্পাদিত প্রথম ‘রামধনু’-তে হর্ষ-গোবরা-র
প্রত্যাবর্তন ।
পয়লা
গল্পসপ্তকের পর এবার ‘শালদোশালার কাণ্ড !’ নিয়ে ।
‘শালদোশালার কাণ্ড’, ‘রামধনু’, ফাল্গুন ১৩৪৫ । |
মাঝের
সময়ে, সম্ভবত ‘মৌচাক’ পত্রিকাতেও দুই সহোদর চৌকিদারি করেছেন ।
‘কলকাতার হালচাল’-এর পর তাঁদের দ্বিতীয় বই ‘যুদ্ধে গেলেন হর্ষবর্দ্ধন’ (দি বুক সোসাইটি, আশ্বিন ১৩৪৫) ।
‘যুদ্ধে গেলেন হর্ষবর্দ্ধন’ গ্রন্থের প্রচ্ছদ (১৩৪৫) । |
তার মধ্যেই তাঁরা ‘অমর চরিত্র’ হয়ে গেছেন :
‘যুদ্ধে গেলেন হর্ষবর্দ্ধন’ গ্রন্থের সমালোচনা, ‘রামধনু’, কার্ত্তিক ১৩৪৫ । |
হর্ষধ্বনিতে ধনী হয়েছে হর্ষ-র
হর শো !
তিন দশক বাদে নতুন রূপে ‘কলকাতায় এলেন হর্ষবর্ধন’ (শিবরাম চকরবরতীর বইয়ের দোকান, ১৩৭৭ ?) ।
সেই গ্রন্থে
শিরোনামহীনভাবে ‘কলকাতার হালচাল’-এর ‘ধাক্কা’গুচ্ছ তো ছিলই ।
সঙ্গে
‘যুদ্ধে গেলেন হর্ষবর্দ্ধন’, ‘হর্ষবর্দ্ধন অপহরণ’ সহ একরাশ বর্ধন-বৃত্তান্ত
।
‘কলকাতায় এলেন হর্ষবর্ধন’, অন্নপূর্ণা প্রকাশনী সংস্করণ, ২ য় সংস্করণ ১৩৯০ । |
BlOGUS ব্লগের
প্রত্যেক পোস্ট বোগাস । এটিও তাই ।
এক
চকরবরতী-চ্যালার চালাকি মাত্র ।
‘হাজির
হলেন হর্ষবর্ধন’-এ ছড়ান রইল তথ্যের অগুন্তি ভ্রান্তি ।
সেসব
দেখে বর্ধিত হোক আপনাদের গোঁ । বেশক ।
গবেষক
– সাচ্চা রিসার্চার – তবেই না তৈরি হবে । আমা-হেন আনাড়িকে হটিয়ে ।
আপাতত BlOGUS বন্ধুদের জন্য থাকল বর্ধন-ব্রাদার্সের পয়লা সপ্তকাণ্ডের প্রথম
প্রকাশিত অলংকরণ ।
অস্তমিত
‘রামধনু’ থেকে ।
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
তথ্য
সম্পর্কে রেজার্ভেশন থাক । অন্তত প্রেজার্ভেশন টুকু হোক ।
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
‘কলকাতার
হালচাল’, ‘রামধনু’, কার্ত্তিক ১৩৪১ ।
কোনো অলংকরণ ছিল না । |
‘কলকাতার
হালচাল [দ্বিতীয় ধাক্কা]’, ‘রামধনু’, মাঘ ১৩৪১ ।
কোনো অলংকরণ ছিল না । |
‘হর্ষবর্দ্ধনের সমুদ্র-লঙ্ঘন !’, ‘রামধনু’, আষাঢ় ১৩৪২ । |
‘হর্ষবর্দ্ধনের সমুদ্র-লঙ্ঘন !’গল্পে ব্যবহৃত চিত্র, ‘রামধনু’, আষাঢ় ১৩৪২ । |
‘ইঁদুর-চরিতামৃত’,
‘রামধনু’, শ্রাবণ ১৩৪২ ।
কোনো অলংকরণ ছিল না । |
‘অথ শ্রীভিক্ষুক-দর্শন’, রামধনু’, আশ্বিন ১৩৪২ । |
‘অথ
শ্রীভিক্ষুক-দর্শন’, রামধনু’, আশ্বিন ১৩৪২ ।
হর্ষবর্ধন-গোবর্ধন-এর প্রথম ছবি । শিল্পী : ফণীভূষণ গুপ্ত । |
‘বে-দন্তবাগীশের বিবরে’, ‘রামধনু’, পৌষ ১৩৪২ । |
‘বে-দন্তবাগীশের
বিবরে’, ‘রামধনু’, পৌষ ১৩৪২ ।
আবার লরেল-হার্ডি-র ধাঁচে হর্ষ-গোবরা
। শিল্পী : ফণীভূষণ গুপ্ত । |
‘কেশ-কর্ষণের
করুণ কাহিনী’, ‘রামধনু’, চৈত্র ১৩৪২ ।
|
‘কেশ-কর্ষণের
করুণ কাহিনী’, ‘রামধনু’, চৈত্র ১৩৪২ ।
এখানেও লরেল-হার্ডি-র ছাপ সুস্পষ্ট । শিল্পী
: ফণীভূষণ গুপ্ত । |
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১ শিবরাম উবাচ : “আমার ‘কলকাতার হালচাল’-এর হর্ষবর্ধন কাহিনীগুলি মাসিক
কিস্তিতে ওই রামধনুতেই প্রকাশ পেয়েছিল। বই আকারেও বেরয় ওঁদেরই প্রকাশনালয় –
ভট্টাচার্য গুপ্ত অ্যান্ড ব্রাদার্স [য] থেকে ।”
(‘ভালবাসা পৃথিবী ঈশ্বর’, ‘শিব্রাম অমনিবাস’ ১৫, নবপত্র প্রকাশন, ১৯৯৯)
১৩৬৯ সনে অভ্যুদয় প্রকাশ-মন্দির থেকেও বেরয় ‘কলকাতার হালচাল’ ।
(‘শিবরাম চক্রবর্তীর বই-তালিকা’, সংকলন : দেবাশিস মুখোপাধ্যায়, ‘শিরোনাম শিবরাম’, কোরক, বইমেলা ১৪১৪)
(‘ভালবাসা পৃথিবী ঈশ্বর’, ‘শিব্রাম অমনিবাস’ ১৫, নবপত্র প্রকাশন, ১৯৯৯)
১৩৬৯ সনে অভ্যুদয় প্রকাশ-মন্দির থেকেও বেরয় ‘কলকাতার হালচাল’ ।
(‘শিবরাম চক্রবর্তীর বই-তালিকা’, সংকলন : দেবাশিস মুখোপাধ্যায়, ‘শিরোনাম শিবরাম’, কোরক, বইমেলা ১৪১৪)
২ ‘কলকাতার হালচাল’ (১৯৩৬) বইটি দেখবার
সুযোগ হয়নি ।
অধ্যায়-নামসমূহ,
‘হর্ষবর্ধন অমনিবাস’ (এশিয়া পাবলিশিং কোম্পানি, ১৩৮৯) গ্রন্থে সংকলিত এই
উপন্যাস থেকে নেওয়া ।
৩ ‘কেশ-কর্ষণের করুণ কাহিনী’ স্বতন্ত্র গল্প রূপে স্থান
পেয়েছে ‘যুদ্ধে গেলেন হর্ষবর্ধন’ (শ্রী প্রকাশ ভবন, ১৩৭১) বইতে ।
সেখানে এর নাম ‘হর্ষবর্ধনের চুল
ছাঁটাই’ ।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
8 comments:
অসাধারণ, এরকম একটা লেখা ভবিষ্যতে বিনিকে নিয়েও চাই
অশেষ ধন্যবাদ অর্ণব !
অবশ্যই চেষ্টা করব ।
Onoboddo Saurabh. Hats off to Blogus!!!
Onoboddo. Hats off to Blogus!!!
Darun
অশেষ ধন্যবাদ পি ডি দা !!!
Thanks a million !!!
অশেষ ধন্যবাদ জানাই ।
Post a Comment