কোন্ জন, মনোরঞ্জন ?
== এই ব্লগে
প্রদর্শিত অপরের রচনাংশ, স্থিরচিত্র বা অলংকরণের কপিরাইট
আমাদের নয় । ==
পোস্টের
বক্তব্য স্পষ্টতর করতে এগুলি সাজানো হচ্ছে । কোনও ব্যবসায়িক স্বার্থে নয় ।
BlOGUS ব্লগে ‘কোন্
জন, মনোরঞ্জন ?’ ।
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য (১৯০৩ - ১৯৩৯) ।
[ধরুন
আসছে-কাল । জানি না কোন্ সাল । মৃত ছাপা বুক । ফেসবুকও নেই আর ।
‘এফ বি’ তকমা ‘ফিউচার বং’ করেন ব্যবহার ।
ওয়েবসাইট তবু
রয়ে গেছে কিছু লুপ্ত বাংলা ভাষে ।
অতীত বাঙালি
দাঁড়ান বুঝি ‘ফিউচার
বং’-পাশে ।]
(কুতূহলী ‘এফ
বি’ সে এক, সঙ্গে যন্ত্র–টীচার ।
‘বং’-কে বাংলা শিখিয়ে থাকেন, নাম ‘বংটারপ্রেটার’ ।)
BlOGUS ব্লগে ‘কোন্ জন, মনোরঞ্জন ?’ । |
|
ফিউচার বং [এফ বি] ।। ম,
ন-য়ে ও, র, ঞ জ, এন
...
বংটারপ্রেটার ।। নাম পড়তেই মূর্ছা গেলেন ! ওটা ‘মনোরঞ্জন’ ।
ফিউচার বং ।। কোন্ জন ?
বংটারপ্রেটার ।। এ প্রশ্নটাই করেছিলেন ‘রামধনু’-র পাঠক ।
সেই মনোরঞ্জন-ই কি
পত্রিকা সম্পাদক, যিনি করেন সিনেমা আর নাটক ?
ফিউচার বং ।। এক ব্যক্তি নিশ্চয় ?
বংটারপ্রেটার ।। এক্কেবারেই নয় ।
একজন নাট্যাচার্য
।
সাহিত্যে মনোরঞ্জন, অপরজন-এর কার্য ।
ফিউচার বং ।। উভয়ই ভট্টাচার্য ?
বংটারপ্রেটার ।। রাইট ।
লেখক-কে নিয়ে
প্রাচীন এ ওয়েবসাইট –
ফিউচার বং ।। ‘মিউজিয়ম মনোরঞ্জন’ ১ ।
মনোরঞ্জন
ভট্টাচার্য-র সম্পাদনায় প্রকাশিত 'রামধনু'-র শেষ সংখ্যা । |
ফিউচার বং ।। দেখতে দিন ।
মনোরঞ্জন-এর পারিবারিক ‘রামধনু’ ম্যাগাজিন ।
পরে উনি নিজেই
সম্পাদক ।
বংটারপ্রেটার ।। ১৯৩৯ সালে মৃত্যু ইস্তক ।
ফিউচার বং ।। মাত্র ছত্রিশ বছর আয়ু ।
ফিউচার বং ।। বলছে, মনোরঞ্জন-এর শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি গোয়েন্দা হুকাকাশি ।
‘হুকা’ অ্যাজ ইন ‘হুক্কা’ ?
'সংসক্তপুরের রহস্য' গল্পে গোয়েন্দা হুকাকাশি । শিল্পী : অজ্ঞাত । |
বংটারপ্রেটার ।। হুঁকো খেলেই কাশি !
ছদ্ম-জাপানি
নামের আড়ালে স্রষ্টার চাপা হাসি ।
নয় রগরগে রহস্য
।
জট-ছাড়ানোর
বুদ্ধি-ব্যায়াম, মিশে তাতে মৃদু হাস্য ।
বাংলা মিস্ট্রি-র
বুঝি হিস্ট্রি-ই গেল ঘুরে ।
ফিউচার বং ।। এমন লিখিয়ে বন্দি জাদুঘরে !
এছাড়াও তাঁর ‘রামধনু’-তে নানান রঙের গল্প ।
বংটারপ্রেটার ।। অকালমৃত্যু । সেই কারণে সংখ্যা বেজায়
অল্প ।
ফিউচার বং ।। স্কুল স্টোরি আর মজার কাহিনি, প্রবন্ধ রকমারি –
বংটারপ্রেটার ।। এখানেও দেখ ছাপ সুকুমারী ! ...
ভূতের গপ্পো মনোরঞ্জন
লেখেননি কো মোটে ।
শিশু মন নাকি
ওতে অকারণ ভীরু হয়ে বেড়ে ওঠে ।
ফিউচার বং ।। তাই ‘হানাবাড়ী’ কি ‘ভূতুড়ে পাহাড়’, যেখানেই চান্স আছে –
‘হানাবাড়ী’-র অলংকরণ, ‘রামধনু’ । শিল্পী : অজ্ঞাত । |
ফিউচার বং ।। বইয়ের নামগুলো তো পড়ি ...
‘চায়ের ধোঁয়া’, ‘ঘোষ চৌধুরীর ঘড়ি’,
‘সোনার হরিণ’, ‘নূতন পুরাণ’
–
শেষেরটা কী কেস ?
বংটারপ্রেটার ।। ‘লক্ষ্মণের শক্তিশেল’ মনে আছে ? বেশ ।
সেই প্যাটার্নে, মহাকাব্যের মহা হিরো নেন
হিসসা, মজাদার কটা কিসসায় ।
পুরাণ-বোতলে পানীয় নূতন স্বাদের ।
রামায়ণ-রথী
রাখেন হস্ত মহাভারত-এর কাঁধে ।
ফিউচার বং ।। টেনিস গেম-এ ইন্দ্র চিৎ । বিজয়ী মেঘনাদ ।
বংটারপ্রেটার ।। তাই খেতাব ‘ইন্দ্রজিৎ’ !
‘নূতন পুরাণ’ অনুসারে, কোন্ সংবাদপত্রে বেরোয় এক্সক্লুসিভ এই স্কুপ ? ...
এক্কেবারে চুপ ?
ফিউচার বং ।। আসলে আউট অফ দ্য ব্লু ... যদি একটা ক্লু ...
বংটারপ্রেটার ।। রাবণ-রাজ্যবাসী যত ইয়ং রাক্ষসদের মগজ, তারই সৃষ্টি অভিনব এই কাগজ ।
ফিউচার বং ।। আমার বুদ্ধি সব ভেপার ! কোন্ নিউজপেপার ?
বংটারপ্রেটার ।। এ-পত্রিকায়, লঙ্কার কচিকাঁচা-রা সব
বাজিয়েছিলেন ডঙ্কা ।
তাই নামটি –
'নূতন পুরাণ পর্যায়ের 'লঙ্কা-কাণ্ড' গল্প
থেকে । শিল্পী : ফণীভূষণ গুপ্ত । |
[রইল এই আশঙ্কা
- লুপ্ত না হয় বঙ্গ ভাঁড়ার, বিবিধ তার রত্ন । অনাগত ফিউচার
বং, কোরো এইটুক যত্ন ।
উইল করলাম
তোমাকেই শুধু আজ যে – ‘মনোরঞ্জন মিউজিয়ম’ ১ , যা অন্তর্জালে সাজছে ।]
_______________________________________________________________________________________________________
BlOGUS-এর জন্য পরিমার্জিত ।
________________________________________________________________________________________________________
2 comments:
ধন্য হউক আপনার মনোরঞ্জন-চর্চা !আপনার জন্যই হুকাকাশির কেরামতি এসেছিল সবার সামনে। ধন্যবাদ এই প্রয়াসকে !
অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে !
আপনাদের ভাল লাগলেই আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস সার্থক হয় ।
Post a Comment