লীলা মজুমদার । প্রেমেন্দ্র মিত্র । ‘হট্টমালার দেশে’-র চিত্র ।
== এই ব্লগে প্রদর্শিত অপরের রচনাংশ, স্থিরচিত্র বা
অলংকরণের কপিরাইট আমাদের নয় । ==
পোস্টের
বক্তব্য স্পষ্টতর করতে এগুলি সাজানো হচ্ছে । কোনও ব্যবসায়িক স্বার্থে নয় ।
লীলা মজুমদার, প্রেমেন্দ্র
মিত্র, ‘হট্টমালার দেশে’-র দু’রকমের গ্রন্থ-প্রচ্ছদ । শিল্পী ।। গণেশ বসু, সুবোধ দাশগুপ্ত । ‘হট্টমালার দেশে’-র নামাঙ্কন ।। সুবোধ দাশগুপ্ত । |
********************************************************************************
শ্রীমতী সায়রী মুখোপাধ্যায় ও তাঁর ‘হট্টমালার দেশে’-সংক্রান্ত ফেসবুক গ্রুপ-কে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছে BlOGUS
********************************************************************************
শ্রীমতী সায়রী মুখোপাধ্যায় ও তাঁর ‘হট্টমালার দেশে’-সংক্রান্ত ফেসবুক গ্রুপ-কে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছে BlOGUS
********************************************************************************
কাহিনি এক টি । অনেক ব্যক্তি
অথচ কাহিনিকার-ই –
যাকে বলে ‘বারোয়ারি’ ।
যাকে বলে ‘বারোয়ারি’ ।
সেই ন্যারেটিভ – কোল্যাবোরেটিভ ; নানান লেখনি এসে
একই
রচনায় মেশে । কত না গোষ্ঠী করেছে সৃষ্টি যৌথ উপন্যাস
বিচিত্র বিন্যাস ।
‘দ্য ফ্লোটিং অ্যাডমিরাল’ (১৯৩১) : ‘দ্য ডিটেকশন ক্লাব’ (১৯৩০)-এর দ্বাদশ সদস্যের মিলিত
প্রয়াস, যার এক-একটি অধ্যায় ক্রিস্টি, চেস্টারটন, সেয়ার্স প্রমুখদের রচনা ; ‘বান্ধবী’ (১৯৩৫) : কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত একটি বারোয়ারি রচনার গ্রন্থরূপ [প্রসঙ্গত জানা যাচ্ছে ‘পঞ্চদশী’ (১৯৪১)-র নাম । হেমেন্দ্রকুমার, নরেন্দ্র দেব, শৈলজানন্দ, বিভূতিভূষণ, বনফুল, তারাশঙ্কর ইত্যাদি পনেরো জন লেখকের এই উপন্যাসটিও অনুরূপভাবে ব্রডকাস্ট করা হয়] ; ‘পাঞ্চজন্য’ (১৯৮৭) : ‘হোমসিয়ানা ক্লাব’-এর উদ্যোগে রচিত পাঁচ কথাকারের যৌথ ডিটেকটিভ উপন্যাস । |
‘মাস পয়লা’-র হেন নভেলা-র নাম অনেকেই জানে :
‘অজানার উজানে’ ।
দুই স্রষ্টার জোড়া চেষ্টার সাক্ষী রয়েছে কত
গ্রন্থাদি শত শত ।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
লীলা-প্রেমেন্দ্র এ-পোস্ট-কেন্দ্র, তাঁদের যুগ্ম লেখা
‘মাস পয়লা’ পত্রিকায়
ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় বাংলা শিশুসাহিত্যের প্রথম (?) বারোয়ারি উপন্যাস ‘অজানার উজানে’ (১৩৪২ ?) । এর দ্বাদশ লেখক যথাক্রমে মোহনলাল গঙ্গোপাধ্যায়, শোভনলাল গঙ্গোপাধ্যায়, অখিল নিয়োগী, সুনির্মল বসু, যতীন সাহা, শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়, প্রেমেন্দ্র মিত্র, প্রবোধ কুমার সান্যাল, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সুবিনয় রায়চৌধুরী, খগেন্দ্রনাথ মিত্র এবং ‘মাস পয়লা’-র সম্পাদক ক্ষিতীশচন্দ্র ভট্টাচার্য । |
দুই স্রষ্টার জোড়া চেষ্টার সাক্ষী রয়েছে কত
গ্রন্থাদি শত শত ।
‘হট্টমালার দেশে’ ছাড়াও প্রেমেন্দ্র মিত্র ও লীলা মজুমদার অন্যান্য লেখকদের সঙ্গে যৌথভাবে গ্রন্থ রচনা করেন । যেমন ‘সাগর রহস্য’ : বুদ্ধদেব বসু ও প্রেমেন্দ্র মিত্র, এম সি সরকার এন্ড সন্স লিঃ, ১৩৪২ ; ‘টাকা গাছ’ : লীলা মজুমদার ও জয়ন্ত চৌধুরী, ইণ্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েটেড পাবলিশিং কোং প্রাইভেট লিঃ, ১৮৮৩ শকাব্দ । |
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
লীলা-প্রেমেন্দ্র এ-পোস্ট-কেন্দ্র, তাঁদের যুগ্ম লেখা
ছবি-সহ ফিরে দেখা ।
‘হট্টমালার দেশে’-র যুগ্ম স্রষ্টা প্রেমেন্দ্র মিত্র (১৯০৪ - ১৯৮৮), লীলা মজুমদার (১৯০৮ - ২০০৭) । |
সূচনা করেন মিত্র প্রেমেন উনচল্লিশ সালে
লুপ্ত ‘রংমশাল’-এ ।
‘রংমশাল’, কার্তিক ১৩৪৬ । এই সংখ্যা থেকে প্রকাশিত হতে থাকে প্রেমেন্দ্র মিত্র -র ‘হট্টমালার দেশে’ । এর পর অগ্রহায়ণ ১৩৪৬, পৌষ ১৩৪৬, জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৭, আষাঢ় ১৩৪৭ – মোট পাঁচটি কিস্তি । “রাখাল ভয়ে ভয়ে বলে, হেই দিকদার !” – এই পঙক্তির পর আচমকা বন্ধ হয়ে যায় ধারাবাহিকটি । |
কী ছন্দপাত ! বন্ধ হঠাৎ, পাঁচ কিস্তির শেষে
‘হট্টমালার দেশে’ !
টানা তিন মাস নিয়মিত কিস্তি । মাঘ ১৩৪৬ সংখ্যার ‘রংমশাল’-এ প্রকাশিত হয়নি প্রেমেন্দ্র মিত্র -র ‘হট্টমালার দেশে’ । |
‘রংমশাল’, ফাল্গুন ১৩৪৬-এর বিজ্ঞপ্তি । এর পরেও কিন্তু ১৩৪৭ সনের জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ় সংখ্যায় বেরয় প্রেমেন্দ্র মিত্র -র ‘হট্টমালার দেশে’-র শেষ দুই কিস্তি । [সিদ্ধার্থ ঘোষ-এর ‘রংমশাল একটি পত্রিকার ইতিকথা’ নিবন্ধে বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ ১৩৪৭ লেখা হয়েছে । ‘লীলা মজুমদার রচনাসমগ্র ৪’-এর ‘গ্রন্থ-প্রসঙ্গ’-তেও আছে এই ত্রুটির পুনরাবৃত্তি ।] |
‘চিঠির বাক্স’ বিভাগে এক গ্রাহিকা-র পত্রের উত্তরে দিদিভাই
(ইন্দিরা দেবী), ‘রংমশাল’, আশ্বিন ১৩৪৭ । দুঃখের বিষয়, ‘চেষ্টা’ সত্ত্বেও আষাঢ় ১৩৪৭-এর পর এই পত্রিকায় আর প্রকাশিত হয়নি প্রেমেন্দ্র মিত্র -র ‘হট্টমালার দেশে’ । |
দু’দশক পারে লেখিকার ’পরে দাঁড়ি টানবার ভার –
লীলা
মজুমদার ।
প্রেমেন্দ্র মিত্র তথা ‘হট্টমালার দেশে’ সম্পর্কে লীলা
মজুমদার, ‘প্রেমেন্দ্র মিত্রের ছোটোদের গল্প’ নিবন্ধ । |
‘রংমশাল’-এ খাতাখানি খোলে, সমাপ্তি ‘সন্দেশ’-এ
‘হট্টমালার দেশে’ ! সেই ক্লাসিকের দুটি মাসিকের অলংকরণ-সাজ
BlOGUS-বক্ষে আজ ।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
প্রেমেন্দ্র মিত্র -র ‘হট্টমালার দেশে’ ধারাবাহিকের হেডপীস, ‘রংমশাল’, ১৩৪৬ - ১৩৪৭ । শিল্পী ।। গোপেশ চক্রবর্তী (?) । দুই সিঁদেল তস্কর রাখাল আর ভূতো । চোরা স্রোতের টানে তাঁদের ডিঙি পৌঁছয় এক অজানা মুল্লুকে । সেখানে দারোগা নেই, চুরি নেই, বৈষম্য নেই । আছে শ্রমের মর্যাদা । সবেতে সকলের অধিকার সমান । শুণ্ডি-সদৃশ অনামা সেই রাজ্যের শান্তিপ্রিয় বাসিন্দাদের কাছে রাখাল, ভূতো-র স্বদেশই যেন এক ‘হট্টমালার দেশ’ ! |
প্রেমেন্দ্র
মিত্র ও লীলা মজুমদার-এর যৌথ রচনা হিসাবে
অবশেষে ‘হট্টমালার দেশে’-র ধারাবাহিক প্রকাশ ‘সন্দেশ’ পত্রিকায়, বৈশাখ ১৩৭০ – চৈত্র ১৩৭০ সংখ্যায়, বারোটি কিস্তিতে, চোদ্দটি অধ্যায়ে বিভক্ত হয়ে । উপন্যাসের হেডপীস এবং শেষেরটি বাদে সব অলংকরণের শিল্পী ।। সুবোধ দাশগুপ্ত । অন্তিম কিস্তির ছবি ।। নীতীশ মুখোপাধ্যায় । ‘সন্দেশ’-এর চতুর্থ কিস্তি তথা অধ্যায়ের “রাখাল ভয়ে ভয়ে বলে - হেই দিকদার !” পঙক্তি অবধি প্রেমেন্দ্র মিত্র -র রচনা । উপন্যাসের বাদবাকি অংশের লেখিকা লীলা মজুমদার । |
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
দুই ধরনের সংস্করণের গ্রন্থরূপেরও ছবি
রইল এ-ব্লগে
সবই ।
প্রেমেন্দ্র মিত্র ও লীলা
মজুমদার-এর ‘হট্টমালার দেশে’ গ্রন্থ, শ্রী প্রকাশ ভবন, শ্রাবণ ১৩৭৩ । শিল্পী ।। গণেশ বসু । উৎসর্গ ।। গল্প যারা ভালবাসে তাদের জন্য । |
প্রেমেন্দ্র মিত্র ও লীলা মজুমদার-এর ‘হট্টমালার দেশে’ গ্রন্থ, অন্যধারা, ১৯৮২ । শিল্পী ।। সুবোধ দাশগুপ্ত । উৎসর্গ ।। ছোটদের গল্পের আদিগুরু শ্রীবিষ্ণুশর্মা স্মরণে । |
‘অন্যধারা’-র বিজ্ঞাপনে ‘হট্টমালার দেশে’, ‘দেশ’, ১৯৯২ । |
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
এ-নভেল ভেঙে কী নভেল ঢঙে বাদল বাবু-র নাটক
চিত্র BlOGUS-এ আটক ।
বাদল সরকার (১৯২৫ – ২০১১) ; তাঁর ‘হট্টমালার দেশে’-র নাট্যরূপ ‘হট্টমালার ওপারে’ (রচনা ও প্রথম অভিনয় : ১৯৭৭, গ্রন্থের প্রথম প্রকাশ : এপ্রিল ১৯৮৪) প্রচ্ছদ শিল্পী ।। বাদল সরকার, মিলা হোড় ; গ্রন্থের ভূমিকায় নাটককার-এর বক্তব্যের কিয়দংশ ; ‘শতাব্দী’ প্রযোজিত ‘হট্টমালার ওপারে’ ; ‘হট্টমালার সিপারে’ (অহমিয়া), নির্দেশনা : বাহারুল ইসলাম । প্রসঙ্গত, নাটকে কাহিনির দুই নায়কের নাম কেনারাম ও বেচারাম । |
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
জোড়া কলমের সই, জোড়া-র সে-দাগ কই ?
बेजोड़ একেই বলে, দোস্ত ?
অলংকরণ তার সংরক্ষণ-ভার
বইছে এ
BlOGUS-এর পোস্ট ।
***************************************************************************
তথ্যসূত্র
- ‘পাকদণ্ডী’,
লীলা মজুমদার, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড, জানুয়ারি ১৯৮৬
- ‘আমি যাঁদের দেখেছি’, পরিমল গোস্বামী, রূপা অ্যান্ড
কোম্পানী, এপ্রিল ১৯৬০ (?)
[‘পঞ্চদশী’-সংক্রান্ত তথ্যের জন্য]
[‘পঞ্চদশী’-সংক্রান্ত তথ্যের জন্য]
- ‘শতাব্দীর শিশু-সাহিত্য ১৮১৮ - ১৯৬০’, খগেন্দ্রনাথ মিত্র, পশ্চিমবঙ্গ
বাংলা আকাদেমি,
আকাদেমি সংস্করণ : ২৬ নভেম্বর ১৯৯৯
আকাদেমি সংস্করণ : ২৬ নভেম্বর ১৯৯৯
- ‘লীলা মজুমদার রচনাসমগ্র ৪’, সম্পাদনা : সোমা মুখোপাধ্যায়, লালমাটি, জানুয়ারি ২০১১
- ‘প্রেমেন্দ্র মিত্রের ছোটোদের গল্প’, লীলা মজুমদার,
‘লীলা মজুমদার রচনাসমগ্র ১০’, সম্পাদনা : সোমা মুখোপাধ্যায় ও সুগত রায়, লালমাটি, জানুয়ারি ২০১৭
‘লীলা মজুমদার রচনাসমগ্র ১০’, সম্পাদনা : সোমা মুখোপাধ্যায় ও সুগত রায়, লালমাটি, জানুয়ারি ২০১৭
- ‘রংমশাল একটি পত্রিকার ইতিকথা’, সিদ্ধার্থ ঘোষ, ‘এক্ষণ’,
শারদীয় সংখ্যা, ১৩৯৯
- ভূমিকা,
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, ‘সেরা রংমশাল’, পত্রভারতী, জানুয়ারি ২০০৩
- ‘রংমশাল-এর
যুগ-যুগান্তর’, মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, ‘ঝালাপালা’ ছোটদের বার্ষিকী, ১৪১৯
- ‘মাসপয়লার
অতি অল্প কথা’, সুবিমল মিশ্র, ‘ঝালাপালা’ ছোটদের বার্ষিকী, ১৪১৯
- নাট্য
আকাদেমি পত্রিকা ১৬, বাদল সরকার স্মারক সংখ্যা, পশ্চিমবঙ্গ নাট্য আকাদেমি, ২
সেপ্টেম্বর ২০১৪
***************************************************************************
9 comments:
brilliant. joutha upanyase bolte ekti barwari upanyas mone porlo jate sharatchandrasaha bohu gunijon angsho nen.somapto karen pramatha chowdhury
মূল্যবান এই তথ্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ প্রীতম বাবু !
Blogus ব্লগে স্বাগত জানাই ।
upanyasti bharat patrikay 1237 sale boisakh theke choitro parjanta baro mase barjon lekhak lekhen.ei barojon holen jathakrome premankur atorthi, sourindramohan mukhopadhyay, narendra deb, probhatkumar mukhopadhyay, charuchandra bandyopadhyay, manilal gangopadhyay, abanindranath thakur, sharatchandra chattopdhyay, hemendrakumar ray, satyandranath dutta o pramatha chowdhury. shesh korar dayitwe chilen rabindranath swayang. kintu tini se samay europe thakay pramathababu samapta karen. aghrayan parber lekhati chilo sharatchandrer.
বাঃ ! দারুণ ।
এই তথ্য একেবারেই অজানা ছিল ।
ধন্যবাদ ।
bohudin blogus nistabdha je?
খেয়াল রাখার জন্য ধন্যবাদ !
সম্ভবত সামনের সপ্তাহে আসবে নয়া পোস্ট ।
ইতিমধ্যে 'কংমিকস' শীর্ষক পুরনো একটি পোস্টকে নতুনভাবে সাজানো হল -
https://blogus-abogusblog.blogspot.in/2016/07/Kongmics.html
dhonnobad saurabh babu. dekhlam. amar thik jana nei kintu nripendrakrisha chattopadhyyay kong ke nie kichu likhechilen ki? ar joy baba feelunathe jotyur kingkonger nakale sei Congor 'gongorila' jar gayer rang kashtipathare alkatra makhale jeman hoy tar kathao ektu ullekh thakle bhalo hoto
অশেষ ধন্যবাদ প্রীতম বাবু !
নৃপেন্দ্রকৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায়-এর লেখাটির সন্ধান পেলে একটু জানাবেন ।
আসলে বাংলা সাহিত্যে তো 'কিং কং'-এর উল্লেখের অন্ত নেই ।
এক্ষেত্রে মূল উদ্দেশ্য ছিল ননীগোপাল বাবু-র এই অজানা, অভিনব নিবন্ধটির প্রদর্শন ।
প্রসঙ্গক্রমে এই জাতীয় অন্যান্য কিছু রচনার কথা এসেছে ।
প্রীতম বাবু,
কথামত হাজির হল Blogus ব্লগের নতুন পোস্ট ।
'হিজিবিজি ।। যোগীন সরকার ( এবং রায় সুকুমার )' :
https://blogus-abogusblog.blogspot.in/2017/06/Hijibiji-Jogindranath-Sukumar.html
Post a Comment